সর্বশেষঃ
রাজধানী ৯১ স্থানে সভা-সমাবেশ না করার অনুরোধ ডিএমপি কমিশনারের ঢাকায় এসেছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা: অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সাগর-রুনির সন্তানকে রাজউকের পূর্বাচলের প্লটের দলিল হস্তান্তর সাবেক কর পরিদর্শক বারী ও স্ত্রীর অবৈধ সম্পদ, দুদকের মামলা বিশ্ব মশা দিবসের র‍্যালি ও আলোচনা সভা, ডিএনসিসিতে আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু মেয়ের জন্য খাবার খুঁজতে গিয়ে ইসরায়েলি গুলিতে প্রাণ গেল ফিলিস্তিনি বাস্কেটবল তারকার ডিসি–এসপি পাথর লুটের টাকার ভাগ পেতেন, জড়িত আছে আরো ৪২ নেতা ও ব্যবসায়ী বিচারক ফ্র্যাঙ্ক ক্যাপ্রিও আর নেই
রবিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৫, ০৭:১৫ অপরাহ্ন

অর্থপাচার ও অস্ত্র মামলায় সম্রটের জামিন: তবে মাদক ও দুদক মামলায় থাকবে বন্দি

দূরবীণ নিউজ প্রতিনিধি:
দেশের বহুল আলোচিত ক্যাসিনো কান্ডের ঘটনায় ঢাকা মহানগর যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্্রাটের অর্থপাচার ও অস্ত্র মামলায় জামিন আবেদন মঞ্জুর করেছেন আদালত।

রোববার (১০ এপ্রিল) অস্ত্র মামলায় আসামীর জামিন মঞ্জুর করেন ঢাকার প্রথম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ এবং অর্থপাচার মামলায় আসামীর জামিন মঞ্জুর করেন ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেন । কিন্তু এই দুই মামলায় আসামী ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্্রাটের জামিন মঞ্জুর হলেও তিনি এখনই মুক্তি পাচ্ছেন না।

গণমাধ্যমকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন স¤্রাটের আইনজীবী এহসানুল হক সমাজী । কারণ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে তার বিরুদ্ধে মামলাসহ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় সম্রাট গ্রেফতার এবং কারাবন্দি রয়েছেন। ফলে সম্রাটের মুক্তি সহসায় হচ্ছে না।
সূত্র মতে, ২০২০ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর রাজধানীর রমনা থানায় মামলাটি করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। কাকরাইলের বাসায় অবস্থান করে অবৈধ কর্মকান্ডের মাধ্যমে অর্জিত ১৯৫ কোটি টাকা সহযোগী এনামুল হক আরমানের (৫৬) সহায়তায় সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ায় পাচার করার অভিযোগে মামলাটি করা হয়। এ মামলাটি তদন্তধীন।

অপরদিকে ২০১৯ সালের ৭ অক্টোবর র‌্যাব-১-এর ডিএডি আব্দুল খালেক বাদী হয়ে রমনা থানায় সম্রাটের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে একটি মামলা করেন। ২০২০ সালের ৬ নভেম্বর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অস্ত্র মামলার অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপপ

মামলায় উল্লেখ, সম্রাট রাজধানীর মতিঝিল, ফকিরাপুল, পল্টন, কাকরাইল এলাকায় প্রভাব বিস্তার করে বিভিন্ন অবৈধ কর্মকান্ডের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করেন। তিনি আনুমানিক ১৯৫ কোটি টাকা এনামুল হক আরমানের সহায়তায় সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ায় পাচার করেন। সম্রাট ২০১১-২০১৯ সাল পর্যন্ত সিঙ্গাপুরে ৩৫ বার, মালয়েশিয়ায় তিনবার, দুবাইয়ে দুইবার এবং একবার হংকং ভ্রমণ করেন। একই সময়ে আরমান ২৩ বার ভ্রমণ করেন সিঙ্গাপুর।

২০১৯ সালে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান শুরুর পর সম্রাটের নাম উঠে আসে। এরপর থেকেই তাকে নিয়ে শুরু হয় নানা গুঞ্জন। অভিযান শুরুর পর হাইপ্রোফাইল কয়েকজন গ্রেফফতার হলেও খোঁজ মেলেনি সম্রাটের। এসবের মধ্যে তার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।

২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের আলকরা ইউনিয়নের কুঞ্জুশ্রীপুর গ্রামে আত্মগোপনে থাকা সম্রট ও আরমানকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। পরে ঢাকায় এনে তাদের করা হয় প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ। ওই দিন দুপুর ২টার দিকে র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলমের নেতৃত্বে বাহিনীটির একটি দল কাকরাইলে ভূঁইয়া ট্র্রেড সেন্টারে সম্রটের কার্যালয়ে অভিযান শুরু করে। কার্যালয়ে অবৈধভাবে পশুর চামড়া রাখার দায়ে তার ৬ মাসের কারাদন্ড দিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। #


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


অনুসন্ধান

নামাজের সময়সূচী

[prayer_time pt="on" sc="on"]

অনলাইন জরিপ

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘বিএনপি এখন লিপসার্ভিসের দলে পরিণত হয়েছে।’ আপনিও কি তাই মনে করেন? Live

  • হ্যাঁ
    25% 3 / 12
  • না
    75% 9 / 12