সর্বশেষঃ
সেবাগ্রহীতাদের সমস্যার সমাধান তাড়াতাড়ি করতে হবে : দুদক চেয়ারম্যান আজ ট্রাইব্যুনালের প্রথম মামলায় হাসিনাসহ ৩জনের বিরুদ্ধে রায়ের দিন  নির্ধারণ !  ৭ অঙ্গীকার বাস্তবায়নের ঘোষণায় ২৫ রাজনৈতিক দলের জুলাই সনদে স্বাক্ষর নতুন বাংলাদেশের ঐতিহাসিক দলিল জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর ২৫ দলের ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষরে অংশ নেয়ার আহ্বান ড.ইউনূসের ছাত্র শিবির  বিজয়ী রাকসুতে ২৩টিতে- ২০, ডাকসুতে ২৮ টিতে- ২৩ , জাকসুতে ২৫টিতে – ২০, চাকসুতে ২৬টিতে – ২৪,  রাকসুতে ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস সাবেক সমন্বয়ক আম্মার আজ রাকসু নির্বাচনে ২৩টি পদে সকাল ৯ টায় ভোট গ্রহণ শুরু লক্ষ্মীপুরে বাস কাউন্টারে সংঘর্ষ,যুবদলের দুই গ্রুপে ২০ জন আহত ক্ষমতায় গেলে ঘুষ দুর্নীতি বন্ধের উদ্যোগ নেওয়ার ঘোষণা মির্জা ফখরুলের
বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫, ১১:০২ পূর্বাহ্ন

বনানীতে বোরাক রিয়েল এস্টেটের জালিয়াতি নিয়ে দুদকে হাজির ব্যারিস্টার সুমন

দূরবীণ নিউজ প্রতিবেদক:

ঢাকা উত্তর সিটির বনানীতে বোরাক রিয়েল এস্টেটের ২৮ তলা ভবন নির্মাণে জালিয়াতি, নানা অনিয়ম  এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের সুনিদিষ্ট অভিযোগ  প্রকাশ করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন। রোববার  (৪ জুন) দুপুরে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) প্রধান কার্যালয়ে তিনি এই অভিযোগ দায়ের করেন। এ সময় উপস্থিত সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন ব্যারিস্টার সুমন।

তিনি বলেন, নিয়ম বহির্ভূতভাবে চুক্তি সম্পাদন করে উত্তর সিটি করপোরেশনের জমিতে  নির্মাণ করা হয়,বনানী সুপার মার্কেট কাম হাউজিং কমপ্লেক্স।  অসম চুক্তিতে উল্লেখ করা হয়, ভবনের ৩০ শতাংশ পাবে সিটি করপোরেশন, আর ৭০ শতাংশ পারে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। এ ধরনের অসম চুক্তি নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে নির্মাণকালীন সময়ে। কিন্তু এই চুক্তি অনুযায়ী নির্মাণ শেষ হলেও সিটি করপোরেশন বুঝে পায়নি তার পাওনা অংশ টুকু।

কিন্তু এরপরও চুক্তি অমান্য করে ১৪ তলার জায়গায় ২৮ তলা নির্মাণ করে বোরাক রিয়েল এস্টেট। এ থেকে প্রতিষ্ঠানটি একযুগেরও বেশি সময় ধরে কোটি কোটি টাকা আয় করে নেয়। কিন্তু সিটি করপোরেশন তার কোনো টাকা পায়নি। এতে রাষ্ট্রের বিপুল অর্থ ক্ষতি হয়েছে বলে অভিযোগ করেন ব্যারিস্টার সুমন।

তিনি বলেন,এখানে বড় ধরনের দুর্নীতি হয়েছে। যা দুদক অনুসন্ধান করলে বেরিয়ে আসবে বলে তিনি আশাবাদী। উল্লেখ্য, ২০০৬ সালের মে মাস বোরাক রিয়েল এস্টেট  ও সিটি করপোরেশনের মধ্যে প্রথম চুক্তি হয়েছিল। ১৩ তলা ভবন নির্মাণের অনুমোদন দেওয়া হয় ২০০৭ সালের জুলাইয়ে। চুক্তি অনুযায়ী ২০১০ সালের জানুয়ারিতে ভবন নির্মাণের কাজ শেষ করে করপোরেশনকে তাদের প্রাপ্য অংশ বুঝিয়ে দেওয়ার কথা ছিল।

চুক্তির ৮ মাসের মাথায় সেখানে ৩০ তলা ফাউন্ডেশন রেখে ১৪ তলা ভবন এবং একটির পরিবর্তে তিনটি বেজমেন্ট তৈরির আবেদন করে বোরাক। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৯ সালের জুনে সিটি করপোরেশন সংশোধিত চুক্তি করে। এরপর ১৩ তলার পরিবর্তে ১৪ তলা ভবন নির্মাণে সংশোধিত চুক্তি হয়। এর ২৭ দিনের মাথায় আবার ১৪ তলার ওপর আরও ১৬ তলা করার অনুমতি চেয়ে আবেদন করে বোরাক। কিন্তু অনুমোদনের অপেক্ষা না করে নির্মাণ কাজও চালিয়ে যায় তারা। এই বিষয়ে রাজউকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এবং ঢাকা সিটি করপোরেশনের তৎকালীন দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তাদের পাশপাশি বর্তমানে  ঢাকা উত্তর সিটির কর্মকর্তাদের নিরব ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। যা দুদক অনুসন্ধান করলে সব কিছু বেরিয়ে আসবে।  #

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


অনুসন্ধান

নামাজের সময়সূচী

[prayer_time pt="on" sc="on"]

অনলাইন জরিপ

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘বিএনপি এখন লিপসার্ভিসের দলে পরিণত হয়েছে।’ আপনিও কি তাই মনে করেন? Live

  • হ্যাঁ
    25% 3 / 12
  • না
    75% 9 / 12