দূরবীণ নিউজ ডেস্ক :
যুক্তরাষ্ট্রের সেনা প্রত্যাহারের পর আফগানিস্তানের কাবুল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার কর্মসূচি এগিয়ে নিয়ে যাবে তুরস্ক।
বিমানবন্দরটি সুরক্ষা করতে ওয়াশিংটনের সঙ্গে আলোচনা চালাচ্ছে আঙ্কারা। আলোচকেরা একে স্থিতিশীলতা রক্ষা এবং আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক উপস্থিতির ক্ষেত্রে অতীব গুরুত্বপূর্ণ বলে ভাবছেন।
বিদেশী সেনা প্রত্যাহারের পর তুরস্কের সামরিক বাহিনী সেখানে থেকে গেলে, তার মারাত্মক পরিণতি সম্পর্কে হুঁশিয়ারি করে দিয়েছে তালেবান। তবে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যিপ এরদোগান দৃশ্যত এ ধরণের হুমকিকে খাটো করে দেখছেন এবং আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন।
প্রেসিডেন্ট এরদোগান বলেন, পররাষ্ট্র দফতর বা তার নিজের উদ্যোগে তুরস্ক, তালিবানের সাথে কী ধরণের বা কোথায় আলোচনায় বসতে পারে তা খতিয়ে দেখছে। আঙ্কারা আফগানিস্তানের সাথে তাদের ঐতিহাসিক সম্পর্কের কারণে এবং তালিবানের বিরোধিতা প্রশমনে ন্যাটো জোটে একমাত্র সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান দেশ হিসেবে ভূমিকা রাখার চেষ্টা চালাচ্ছে।
আফগানিস্তানে ৫০০ সদস্যের তুরস্ক বাহিনী তালিবানের সাথে কোনো ধরণের সামরিক সংঘাতও এড়িয়ে চলেছেI
সূত্র : ভয়েস অব আমেরিকা