সর্বশেষঃ
রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে  আকর্ষণ সন্ধ্যায় ড্রোন শো নববর্ষের দিনে পূর্ব রাজাবাজারে রাস্তা প্রশস্তকরণ পরিদর্শন করেন, রাজউক চেয়ারম্যান নাড়ীর টানে বাড়িতে ছুটছেন, ট্রেন,বাস ও লঞ্চে স্বাধীনতার ৫৫ বছরেও বৈষম্য ঘুচেনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শুভেচ্ছা  দেশের মর্যাদা বাড়াতে সবাইকে কাজ করতেঃ অর্থ উপদেষ্টা রাষ্ট্রীয় সংস্কার  বিহীন নির্বাচন  মেনে নেবে না: নাহিদ সিলেটেরভোলাগঞ্জে পাথর চুরির দায়ে রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর ৪ জন বরখাস্ত শাহজালালসহ আন্তর্জাতিক ৩ বিমান বন্দর প্রকল্পের ৮১২ কোটি টাকা দুর্নীতি ,১৯জন বিরুদ্ধে দুদকের ৪ মামলা ঋণগ্রহীতার প্রতিষ্ঠানের সামনে পরিকল্পিতভাবে মানববন্ধন; টার্গেট সামাজিকভাবে হেনস্তা করা
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ১২:৩৩ অপরাহ্ন

খুলনায় জোয়ারের পানিতে দাঁড়িয়ে লোকজন ঈদের নামাজ পড়েছেন

দূরবীণ নিউজ ডেস্ক:
খুলনার কয়রা উপজেলার ২ নম্বর কয়রা গ্রামের লোকজন জোয়ারের পানিতে দাঁড়িয়ে ঈদের নামাজ পড়েছেন। ঘূর্ণিঝড় আম্পানে ভেঙে গেছে নদীর বাঁধ। তলিয়ে গেছে এলাকা। চারদিকে শুধু পানি আর পানি।

এলাকার লোকজন জানান, আম্পানের ফলে এ উপজেলার ৮০ ভাগ এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। ঝড়ের তাণ্ডবে ১২১ কিলোমিটার বেড়িবাঁধের ২১টি স্থানে ৪০ কিলোমিটারের বেশি অংশ ভেঙে গেছে।

আজ সোমবার সকালে ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ নির্মাণে স্বেচ্ছাশ্রমে অংশ নেন কয়েক হাজার মানুষ। কাজের ফাঁকে বেলা ১১টার দিকে ২ নম্বর কয়রা গ্রামের লোকজন পানিতে দাঁড়িয়ে ঈদের নামাজ আদায় করেন।

ঈদের নামাজে ইমামতি করেন উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আ খ ম তমিজ উদ্দিন। এতে অন্যদের মধ্যে অংশ নেন উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান এস এম শফিকুল ইসলাম। তিনি নামাজের আগে এলাকাবাসীর উদ্দেশে বক্তব্য দেন।

এ সময় তিনি ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত কয়রাবাসীর দুর্বিষহ অবস্থা তুলে ধরেন এবং মজবুত বাঁধ নির্মাণে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন। তিনি স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁধ নির্মাণের কাজে অংশ নেওয়ার জন্য এলাকাবাসীকে ধন্যবাদ জানান।

এস এম শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এবার আমরা অন্য রকম ঈদ পালন করছি। স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁধ নির্মাণের সময় জোয়ারের পানি যখন হাঁটু পর্যন্ত পৌঁছায়, তখন ঈদের নামাজ শুরু হয়। প্রায় ৬ হাজার মানুষ নামাজে অংশগ্রহণ করেন।

আমি ব্যক্তিগত উদ্যোগে সবার জন্য ঈদের সেমাইয়ের ব্যবস্থা করেছি। এ ছাড়া দুপুরে উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে খিচুড়ির ব্যবস্থা করা হয়েছে।’

ঘূর্ণিঝড় আম্পানের আঘাতে খুলনার ৯টি উপজেলার ৮৩ হাজার ৫৬০টি ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সাড়ে ৪ লাখ মানুষ। সবচেয়ে বেশি ক্ষতির শিকার হয়েছে কয়রা। এ উপজেলার চারটি ইউনিয়ন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

প্রায় ৫ হাজার হেক্টর জমির ফসল লোনা পানিতে প্লাবিত হয়েছে। বাঁধ ভেঙে ছোট-বড় ৫ হাজার মাছের ঘের ভেসে গেছে। অসহায় হয়ে পড়েছে প্রায় সাত লাখ মানুষ। #


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.


অনুসন্ধান

নামাজের সময়সূচী

  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:১৭ পূর্বাহ্ণ
  • ১২:০১ অপরাহ্ণ
  • ৪:৩০ অপরাহ্ণ
  • ৬:২৬ অপরাহ্ণ
  • ৭:৪৩ অপরাহ্ণ
  • ৫:৩৩ পূর্বাহ্ণ

অনলাইন জরিপ

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘বিএনপি এখন লিপসার্ভিসের দলে পরিণত হয়েছে।’ আপনিও কি তাই মনে করেন? Live

  • হ্যাঁ
    25% 3 / 12
  • না
    75% 9 / 12