দূরবীন নিউজ প্রতিবেদক:
এবার ২৪ ঘন্টার মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) সব ওয়ার্ড এলাকা থেকে কোরবানির বিপুল পরিমাণ বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে।
এজন্য মেয়র মো. আতিকুল ইসলামের পক্ষ থেকে ডিএনসিসির প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর এম সাইদুর রহমান সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, কর্মচারী, পরিচ্ছন্নতা কর্মী, গণমাধ্যম এবং নগরবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণের বিষয়ে ঢাকা উত্তররে প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা গণমাধ্যম (প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক ও অনলাইন মিডিয়া) সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে চমৎকার বক্তব্য রেখেছেন। বক্তব্যের শুরুতেই তিনি সবাইকে আবারও পবিত্র ঈদ-উল-আযহার শুভেচ্ছা জানান।
নিম্মে তার বক্তব্যটি তুলে ধরা হলো:
# ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক ২৫৬টি পশু জবাইর স্থান নির্ধারণ করা হয়েছিল। নির্ধারিত স্থানে গত বছরের তুলনায় পশু জবাই এর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের থেকে বিভিন্ন সুবিধাদি বিশেষ করে কোরবানির মাংস বাসায় পৌছে দেয়ার কারণে পূর্বের তুলনায় অনেকে উসাহিত হয়ে নির্দিষ্ট স্থানে কোরবানি দিয়েছে। তবে আগামী বছর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন অনুযায়ী মাননীয় মেয়র মহোদয় গাবতলীতে একটি অত্যাধুনিক স্লটার হাউস নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন।
# ডিএনসিসি’র পরিচ্ছন্ন কর্মী এবং PWCSP-র কর্মীরা পশু জবাইয়ের স্থান এবং বাসাবাড়ি থেকে বর্জ্য সংগ্রহ করে এসটিএস এবং কন্টেইনারে জমা করে প্রতিটি ওয়ার্ডকে বর্জ্যমুক্ত করেছে।গত শনিবার বিকাল ৫টা থেকে রাত্র ১০ টার মধ্যে ওয়ার্ড নং ৩১, ২৭, ০৮, ০১, ১৭, ১৯, ২০, ২৮, ২৯, ৩০, ৩২, ৩৩, ০৯, ১০, ১১, ৩৯, ৪০, ৪১, ৫২, ৫৩ ও ৫৪ এর সম্মানিত কাউন্সিলরগণ তাদের নিজ নিজ ওয়ার্ড বর্জ্য মুক্ত ঘোষণা করেছেন। এরপর ক্রমান্বয়ে অন্যান্য ওয়ার্ডকেও বর্জ্য মুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। এসটিএস এবং নির্ধারিত স্থানে কন্টেইনারে বর্জ্য জমা হওয়ার পরপরই তা ল্যান্ডফিলে পরিবহনের কাজ শুরু হয় ।
# ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন থেকে কোরবানি বর্জ্য অপসারণে নিজস্ব ২৬৬৭ জন পরিচ্ছন্ন কর্মী এবং অন্যান্য ব্যবস্থাপনাসহ সর্বমোট ১১৫০৮ জন পরিচ্ছন্ন কর্মী নিরলস পরিশ্রম করে ঢাকা শহরকে বর্জ্য মুক্ত করেছেন। সকল স্তরের কর্মকর্তা এবং কর্মচারীগণ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে বর্জ্য অপসারণের কাজে জড়িত ছিলেন। সকল কর্মকর্তা, কর্মচারী ও পরিচ্ছন্নতা কর্মীদেরকে
সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ও সহযোগিতায় কোরবানির প্রথম দিন ডিএনসিসি এলাকার বিপুল পরিমাণ বর্জ্য সকল ওয়ার্ড থেকে ২৪ ঘন্টার কম সময়ে অপসারণ করা হয়েছে। এজন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে মাননীয় মেয়র এর পক্ষ থেকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। মাননীয় মেয়র এর পক্ষ থেকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন।# এ বৎসর কোরবানি বর্জ্য ব্যবস্থাপনা তদারকিতে পরিলক্ষিত হয় যে :
# অনলাইন ডিজিটাল পশু বেচাকেনা ব্যাপক সাড়া পাওয়া গেছে;
# জনগণ আগের চেয়ে সচেতন ও দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়েছেন ;
# বর্জ্য ব্যাগ, ব্লিচিং পাউডার এবং স্যাভলন ব্যবহার বেড়েছে ;
তিনি বলেছেন, একটি বিশেষ অ্যাপস তৈরি করে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মনিটরিং করা হয়েছে।
# ডিএনসিসি’র সক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে ;
# অনেকেই ডিএনসিসি’র নির্ধারিত স্থানে না গিয়ে নিজ বাড়ির সামনের রাস্তার উপর কোরবানি করেছেন যা অপ্রত্যাশিত ছিল। আগামী কোরবানিতে সকলকে রাস্তার উপর পশু জবাই করা থেকে বিরত থাকার আহবান জানাচ্ছি;
# স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং পদক্ষেপের কারণে অনেকে যত্রতত্র স্থানে কোরবানি করা থেকে বিরত থেকেছে এবং দ্রুত বর্জ্য অপসারণ করা সম্ভব হয়েছে;
# সর্বোপরি প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক, অনলাইন মিডিয়া এবং সোশাল মিডিয়ায় সংশ্লিষ্টরা কোরবানির বর্জ্য সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার বিষয়ে জোর প্রচারণা চালিয়েছেন। এ জন্য তাদেরকে মাননীয় মেয়র এর পক্ষ হতে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
আগামী বছর আমাদের যে বিষয়গুলোর # প্রেস বিজ্ঞপ্তি ।প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে তা হলো :-
# যত্রতত্র কোরবানি করা হতে বিরত রাখার জন্য জনসচেতনতা বৃদ্ধি ও উদ্ভাবনী প্রচারাভিযান চালানো এবং প্রয়োজনবোধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ;
# কোরবানীর পশুর বর্জ্য রাখার জন্য পঁচনশীল ব্যাগের ব্যবহার চালু করন।
# হালাল ও আধুনিক পদ্ধতিতে পশু কোরবানি করার জন্য গাবতলীতে একটি স্লটার হাউজ নির্মাণ;
# কোরবানীর পশুর বর্জ্য ল্যান্ডফিলে সনাতনী ডাম্পিংয়ের পরিবর্তে বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করা;
অনলাইন ডিজিটাল হাটের মাধ্যমে পশু কেনাবেচার জন্য জনগণকে আরো উদ্বুদ্ধ করা।
সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ও সহযোগিতায় কোরবানির প্রথম দিন ডিএনসিসি এলাকার বিপুল পরিমাণ বর্জ্য সকল ওয়ার্ড থেকে ২৪ ঘন্টার কম সময়ে অপসারণ করা হয়েছে। এজন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে মাননীয় মেয়র এর পক্ষ থেকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।রকে মাননীয় মেয়র এর পক্ষ হতে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
আগামী বছর আমাদের যে বিষয়গুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে তা হলো :-
# যত্রতত্র কোরবানি করা হতে বিরত রাখার জন্য জনসচেতনতা বৃদ্ধি ও উদ্ভাবনী প্রচারাভিযান চালানো এবং প্রয়োজনবোধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ;
# কোরবানীর পশুর বর্জ্য রাখার জন্য পঁচনশীল ব্যাগের ব্যবহার চালু করন।
# হালাল ও আধুনিক পদ্ধতিতে পশু কোরবানি করার জন্য গাবতলীতে একটি স্লটার হাউজ নির্মাণ;
# কোরবানীর পশুর বর্জ্য ল্যান্ডফিলে সনাতনী ডাম্পিংয়ের পরিবর্তে বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করা;
অনলাইন ডিজিটাল হাটের মাধ্যমে পশু কেনাবেচার জন্য জনগণকে আরো উদ্বুদ্ধ করা।
সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ও সহযোগিতায় কোরবানির প্রথম দিন ডিএনসিসি এলাকার বিপুল পরিমাণ বর্জ্য সকল ওয়ার্ড থেকে ২৪ ঘন্টার কম সময়ে অপসারণ করা হয়েছে। এজন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে মাননীয় মেয়র এর পক্ষ থেকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। # প্রেস বিজ্ঞপ্তি ।