দূরবীণ নিউজ প্রতিবেদক :
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মশার উৎপাত অনেক বেড়েছে। মশা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ঢাকার দুই সিটিতেই নানা কর্মসূচি পালনের কথা শোনা যায়।কিন্তু ঢাকা দুই সিটির স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তা- কর্মচারীরা মশা নিয়ন্ত্রণে আনতে পারচ্ছেন না।
এর পেছনেও রয়েছে নানা কারণ। তবে ঢাকা দুই সিটিতেই রেকর্ডপত্রে মশক নিধন শাখার জনবল, মশা মারার ওষুধ এবং মেশিন সংকট নেই বলে বড় বড় কথা বলেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
জানাযায়, ঢাকা উত্তর সিটিতে নিজস্ব জনবলের বাইরে সাধারণ ৫৪ টি ওয়ার্ড এবং সংরক্ষিত ১৮টি ওয়ার্ডসহ ৭২ টি ওয়ার্ডে ১০ জন করে আউট র্সোসিং মশক কর্মী রয়েছে। তারা কাউন্সিলরদের অধীনে কাজ করেন। আর দক্ষিণে কয়েক দফায় অনেক মশক নিধন কর্মী নিয়োগ দেওয়ার কথা শোনা যায়।
এখন নতুন দুই মেয়র সরেজমিন খোঁজ নিলেই বেরিয়ে আসবে মশক নিধনের নামে মাসে কত টাকা ব্যয় করা হয় এবং কতজন মশক কর্মী বেতন নেয়। এমনকি মাঠে কতজন কর্মী কাজ করেন।।
সর্বশেষ খবরে আরো জানা যায়, মশক নিধনে চলমান কার্যক্রমকে আরো বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন ঢাকার নতুন দুই মেয়র । সম্প্রতি মেয়র ও কাউন্সিলদের শপথ অনুষ্ঠানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সবাইকে শতর্ক করেছেন। যারফলে ঢাকার দুই মেয়রই মশা নিয়ে বেশ উদ্বিগ্ন।
এদিকে শপথ গ্রহণের পর আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণ না করলেও ঢাকা উত্তর সিটির নব নির্বাচিত মেয়র মো.আতিকুল ইসলাম এবং ঢাকা দক্ষিণের নব নির্বাচিত মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস মশক নিধন কার্যক্রম সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বার বার নির্দেশনা দিচ্ছেন। কিন্তু তাতেও আশানুরুপ ফল পাওয়া যাচ্ছে না বলেও জানান নগরবাসী।
এবার আনুষ্ঠানিকভাবে নব নির্বাচিত মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস মশক নিধন বিষয়ে প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনাও দেবেন ঢাকা দক্ষিণের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের।
আর এই উপলক্ষে ৩ ফেব্রুয়ারি (মঙ্গলবার) নব নির্বাচিত মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বেলা পৌনে ১২ টা রাজধানীর ৮১ মতিঝিলে বাংলার বানী ভবনে ঢাকা দক্ষিণের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় করবেন।
নতুন মেয়রের মতবিনিময় অনুষ্ঠানে বিভিন্ন গণমাধ্যমের কর্মীদেরও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। ডিএসসিসির জনসংযোগ কর্মকর্তা উত্তম কুমার রায়ের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে গণমাধ্যম কর্মীদের আমন্ত্রণের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। # কাশেম