দূরবীণ নিউজ ডেস্ক :
ভারতের রাজনীতিতে দিল্লি নির্বাচনে আম আদমির ৫ মুসলিম প্রার্থীই বিজয়ী হয়েছেন। দিল্লিতে নির্বাচনে ‘আম আদমির উন্নয়নের’ রাজনীতি জয়যুক্ত হয়েছে।
তবে দিল্লির মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকাগুলিতে ভালো ফল করেছে আপ। কিন্তু কংগ্রেস প্রার্থী অলকা লাম্বা এখানে সুবিধা করতে পারেননি। খবর আন্তর্জাতিক গণমাধমের।
আম আদমি প্রার্থী শোয়েব ইকবাল (মতিয়ামহল), ইমরান হোসাইন (বাল্লিমারান), আবদুল রহমান (সিলমপুর), আমানাতউল্লাহ খান (ওখলা) এবং হাজি ইউনুস (মুস্তাফাবাদ) এবারের বিধানসভা নির্বাচনে জয়লাভ করেছেন। মুসলিম-অধ্যুষিত চাঁদনি চক বিধানসভা কেন্দ্র থেকেও আপের প্রার্থী প্রহ্লাদ সিং সাহনি জয় ছিনিয়ে নিয়েছেন। কংগ্রেস প্রার্থী অলকা লাম্বা এখানে সুবিধা করতে পারেননি।
এ বছর দিল্লির ৭০ আসনে পাঁচজন মুসলিম প্রার্থী নির্বাচনে লড়েছিলেন আপের পক্ষ থেকে। মতিয়ামহলে শোয়েব ইকবাল প্রদত্ত ভোটের ৭৫ শতাংশ পেয়ে ৫০ হাজারের অধিক ব্যবধানে জিতেছেন। ওখলায় আমানাতউল্লাহ খান বিজেপির বি সিংয়ের থেকে ৭৫ হাজারের বেশি ব্যবধানে জয় পেয়েছেন।
বিজেপির মুসলিম-বিদ্বেষী রাজনীতির মুখে এই জয় কষে থাপ্পড় বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। শাহিনবাগে আন্দোলন নিয়েও মিথ্যাচার করেছে বিজেপি। জামিয়া মিল্লিয়াতে পুলিশ পাঠিয়ে অত্যাচার করেছে শিক্ষার্থীদের উপর।
পিস্তল হাতে সন্ত্রাসীও পাঠানো হয়েছে জামিয়া, শাহিনবাগে আন্দোলনকারীদের জব্দ করার জন্য। এই প্রেক্ষাপটে মুসলিম নাগরিকরা বিভাজনের বিরুদ্ধে আম আদমি পার্টিকেই ভোট দিয়েছে বলে মত বিশ্লেষকদের। পুবের কলম।
বিজেপির ধর্মীয় বিভাজনের রাজনীতির বিরুদ্ধে আম আদমির উন্নয়নের রাজনীতি জয়যুক্ত হয়েছে। এর আগেরবারের মতো এ বছরও দিল্লির মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকাগুলিতে ভালো ফল করেছে আপ।
এ বছর দিল্লির ৭০ আসনে পাঁচজন মুসলিম প্রার্থী নির্বাচনে লড়েছিলেন আপের পক্ষ থেকে। মতিয়ামহলে শোয়েব ইকবাল প্রদত্ত ভোটের ৭৫ শতাংশ পেয়ে ৫০ হাজারের অধিক ব্যবধানে জিতেছেন। ওখলায় আমানাতউল্লাহ খান বিজেপির বি সিংয়ের থেকে ৭৫ হাজারের বেশি ব্যবধানে জয় পেয়েছেন।
বিজেপির মুসলিম-বিদ্বেষী রাজনীতির মুখে এই জয় কষে থাপ্পড় বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। শাহিনবাগে আন্দোলন নিয়েও মিথ্যাচার করেছে বিজেপি। জামিয়া মিল্লিয়াতে পুলিশ পাঠিয়ে অত্যাচার করেছে শিক্ষার্থীদের উপর।
পিস্তল হাতে সন্ত্রাসীও পাঠানো হয়েছে জামিয়া, শাহিনবাগে আন্দোলনকারীদের জব্দ করার জন্য। এই প্রেক্ষাপটে মুসলিম নাগরিকরা বিভাজনের বিরুদ্ধে আম আদমি পার্টিকেই ভোট দিয়েছে বলে মত বিশ্লেষকদের। #