সর্বশেষঃ
দেশের স্বাধীনতা বিক্রয়কারীরা দেশে ছেড়ে পালিয়েছে : ডা. শফিকুর রহমান জামায়াত আধুনিক কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চায় : সেলিম উদ্দিন ২০২৪ সালের বিজয় দিবস মহা আনন্দের : ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছাত্র জনতার অন্দোলনে র বিজয়ই স্বাধীনতার পূর্ণতা হয়েছে : তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা সিরাজগঞ্জে আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস পালিত শেখ হাসিনার পরিবার,তার মন্ত্রী-এমপি ও নেতারা রাষ্ট্রের অর্থ চুরি করেছেন, কেউ তাদের ধরেনি : আসিফ নজরুল দেশে পরি স্থিতি নিয়ে কূটনীতিদের ব্রিফিং করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা দেশের স্বার্থে জাতীয় ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই : ডা. শফিকুর রহমান রাষ্ট্রীয় সম্পদ চুরির তথ্য প্রকাশ করাই শ্বেতপত্র কমিটির কাজ চোর ধরা নয় : ড. দেবপ্রিয় কলঙ্কজনক ঘটনা,পিলখানা হত্যাকাণ্ডের কারণ উদ্ঘাটনে স্বাধীন কমিশন গঠন
শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:২৫ পূর্বাহ্ন

ঘূর্ণিঝড় আমফানের আতঙ্কে কাঁপছে দেশ

দূরবীণ নিউজ ডেস্ক :
গোটা বাংলাদেশ ও ভারতের কয়েকটি রাজ্য ঘূর্ণিঝড় আমফানের আতঙ্কে কাঁপছে। আবহাওয়াবিদরা জানাচ্ছেন, স্মরণাতীতকালে বঙ্গোপসাগরে তৈরি সব থেকে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ের নাম আমফান। ইতিমধ্যে ইতিহাসের সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে সে। সোমবার সন্ধ্যায় ঝড়ের তীব্রতা তৈরি করেছে নতুন নজির। যা দেখে আতঙ্কিত আবহাওয়াবিদরাও।

রোববার দ্রুত শক্তি সঞ্চয় করে প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয় আমফান। সোমবার সকালে তা পরিণত হয় সুপার সাইক্লোনে। তার পরও লাগাতার বাড়তে থাকে তার শক্তি। আবহবিদদের পর্যবেক্ষণ অনুসারে সোমবার সন্ধ্যায় ঝড়টি বঙ্গোপসাগরের ঘূর্ণিঝড়ের ইতিহাসে যাবতীয় রেকর্ড ভেঙে ফেলে।
পর্যবেক্ষণ অনুসারে, সোমবার সন্ধ্যায় ঘূর্ণিঝড় আমফানের কেন্দ্রে হাওয়ার গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ২৭০ কিলোমিটার। যা দমকা হাওয়া রূপে ঘণ্টায় ৩৩০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছিল। ঝড়ের কেন্দ্রে বাতাসের চাপ ছিল ৯০১ মিলিবার।
ঘূর্ণিঝড় আমফানের শক্তিশালী হয়ে ওঠার জন্য সমুদ্রপৃষ্ঠ ও বায়ুমণ্ডলে যাবতীয় রসদ মজুত রয়েছে বলে জানিয়েছিলেন আবহাওয়া বিজ্ঞানীরা। কিন্তু তা যে এই রূপ ধারণ করতে পারে তেমন আশঙ্কা করেননি প্রায় কেউ।

এর আগে বঙ্গোপসাগরে মাত্র ২টি ঘূর্ণিঝড় আমফানের তীব্রতার কাছাকাছি যেতে পেরেছিল। তার মধ্যে একটি আঘাত হেনেছিল ভারতের ওড়িশায়, অন্যটি চট্টগ্রামে।

১৯৯৯ সালের ২৯ অক্টোবর ওড়িশার পুরী ও কেন্দাপাড়া জেলার মধ্যে উপকূলে আঘাত হেনেছিল সুপার সাইক্লোন। ওই ঝড়ের দাপটে ওড়িশায় প্রায় ১০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। সেই ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ২৬০ কিলোমিটার। ন্যূনতম বায়ুচাপ ছিল ৯১২ মিলিবার।

১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল চট্টোগ্রামে আঘাত হেনেছিল ঘূর্ণিঝড় মেরি অ্যান। তার ঝড়ের কেন্দ্রে বাতাসের গতি ছিল ঘণ্টায় ২৪০ কিলোমিটার। বাতাসের চাপ ছিল ৯১৮ মিলিবার। হিন্দুস্থান টাইমস। #


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.


অনুসন্ধান

নামাজের সময়সূচী

  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৫:১২ পূর্বাহ্ণ
  • ১২:০২ অপরাহ্ণ
  • ৩:৪২ অপরাহ্ণ
  • ৫:২২ অপরাহ্ণ
  • ৬:৪১ অপরাহ্ণ
  • ৬:৩৮ পূর্বাহ্ণ

অনলাইন জরিপ

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘বিএনপি এখন লিপসার্ভিসের দলে পরিণত হয়েছে।’ আপনিও কি তাই মনে করেন? Live

  • হ্যাঁ
    25% 3 / 12
  • না
    75% 9 / 12