সর্বশেষঃ
সাগর পথে পাচারকালে রোহিঙ্গাসহ  ৬৬ জন উদ্ধার কক্সবাজারে ‘সচিবালয়ে আগুন, মঙ্গলবার তদন্ত প্রতিবেদন জমা হবে’ দেশের স্বাধীনতা বিক্রয়কারীরা দেশে ছেড়ে পালিয়েছে : ডা. শফিকুর রহমান জামায়াত আধুনিক কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চায় : সেলিম উদ্দিন ২০২৪ সালের বিজয় দিবস মহা আনন্দের : ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছাত্র জনতার অন্দোলনে র বিজয়ই স্বাধীনতার পূর্ণতা হয়েছে : তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা সিরাজগঞ্জে আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস পালিত শেখ হাসিনার পরিবার,তার মন্ত্রী-এমপি ও নেতারা রাষ্ট্রের অর্থ চুরি করেছেন, কেউ তাদের ধরেনি : আসিফ নজরুল দেশে পরি স্থিতি নিয়ে কূটনীতিদের ব্রিফিং করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা দেশের স্বার্থে জাতীয় ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই : ডা. শফিকুর রহমান
শুক্রবার, ০৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:২৫ পূর্বাহ্ন

খুলনায় জোয়ারের পানিতে দাঁড়িয়ে লোকজন ঈদের নামাজ পড়েছেন

দূরবীণ নিউজ ডেস্ক:
খুলনার কয়রা উপজেলার ২ নম্বর কয়রা গ্রামের লোকজন জোয়ারের পানিতে দাঁড়িয়ে ঈদের নামাজ পড়েছেন। ঘূর্ণিঝড় আম্পানে ভেঙে গেছে নদীর বাঁধ। তলিয়ে গেছে এলাকা। চারদিকে শুধু পানি আর পানি।

এলাকার লোকজন জানান, আম্পানের ফলে এ উপজেলার ৮০ ভাগ এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। ঝড়ের তাণ্ডবে ১২১ কিলোমিটার বেড়িবাঁধের ২১টি স্থানে ৪০ কিলোমিটারের বেশি অংশ ভেঙে গেছে।

আজ সোমবার সকালে ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ নির্মাণে স্বেচ্ছাশ্রমে অংশ নেন কয়েক হাজার মানুষ। কাজের ফাঁকে বেলা ১১টার দিকে ২ নম্বর কয়রা গ্রামের লোকজন পানিতে দাঁড়িয়ে ঈদের নামাজ আদায় করেন।

ঈদের নামাজে ইমামতি করেন উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আ খ ম তমিজ উদ্দিন। এতে অন্যদের মধ্যে অংশ নেন উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান এস এম শফিকুল ইসলাম। তিনি নামাজের আগে এলাকাবাসীর উদ্দেশে বক্তব্য দেন।

এ সময় তিনি ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত কয়রাবাসীর দুর্বিষহ অবস্থা তুলে ধরেন এবং মজবুত বাঁধ নির্মাণে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন। তিনি স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁধ নির্মাণের কাজে অংশ নেওয়ার জন্য এলাকাবাসীকে ধন্যবাদ জানান।

এস এম শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এবার আমরা অন্য রকম ঈদ পালন করছি। স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁধ নির্মাণের সময় জোয়ারের পানি যখন হাঁটু পর্যন্ত পৌঁছায়, তখন ঈদের নামাজ শুরু হয়। প্রায় ৬ হাজার মানুষ নামাজে অংশগ্রহণ করেন।

আমি ব্যক্তিগত উদ্যোগে সবার জন্য ঈদের সেমাইয়ের ব্যবস্থা করেছি। এ ছাড়া দুপুরে উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে খিচুড়ির ব্যবস্থা করা হয়েছে।’

ঘূর্ণিঝড় আম্পানের আঘাতে খুলনার ৯টি উপজেলার ৮৩ হাজার ৫৬০টি ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সাড়ে ৪ লাখ মানুষ। সবচেয়ে বেশি ক্ষতির শিকার হয়েছে কয়রা। এ উপজেলার চারটি ইউনিয়ন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

প্রায় ৫ হাজার হেক্টর জমির ফসল লোনা পানিতে প্লাবিত হয়েছে। বাঁধ ভেঙে ছোট-বড় ৫ হাজার মাছের ঘের ভেসে গেছে। অসহায় হয়ে পড়েছে প্রায় সাত লাখ মানুষ। #


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.


অনুসন্ধান

নামাজের সময়সূচী

  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৫:২৪ পূর্বাহ্ণ
  • ১২:০৬ অপরাহ্ণ
  • ৩:৪৬ অপরাহ্ণ
  • ৫:২৭ অপরাহ্ণ
  • ৬:৪৫ অপরাহ্ণ
  • ৬:৪১ পূর্বাহ্ণ

অনলাইন জরিপ

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘বিএনপি এখন লিপসার্ভিসের দলে পরিণত হয়েছে।’ আপনিও কি তাই মনে করেন? Live

  • হ্যাঁ
    25% 3 / 12
  • না
    75% 9 / 12