সর্বশেষঃ
সেবাগ্রহীতাদের সমস্যার সমাধান তাড়াতাড়ি করতে হবে : দুদক চেয়ারম্যান আজ ট্রাইব্যুনালের প্রথম মামলায় হাসিনাসহ ৩জনের বিরুদ্ধে রায়ের দিন  নির্ধারণ !  ৭ অঙ্গীকার বাস্তবায়নের ঘোষণায় ২৫ রাজনৈতিক দলের জুলাই সনদে স্বাক্ষর নতুন বাংলাদেশের ঐতিহাসিক দলিল জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর ২৫ দলের ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষরে অংশ নেয়ার আহ্বান ড.ইউনূসের ছাত্র শিবির  বিজয়ী রাকসুতে ২৩টিতে- ২০, ডাকসুতে ২৮ টিতে- ২৩ , জাকসুতে ২৫টিতে – ২০, চাকসুতে ২৬টিতে – ২৪,  রাকসুতে ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস সাবেক সমন্বয়ক আম্মার আজ রাকসু নির্বাচনে ২৩টি পদে সকাল ৯ টায় ভোট গ্রহণ শুরু লক্ষ্মীপুরে বাস কাউন্টারে সংঘর্ষ,যুবদলের দুই গ্রুপে ২০ জন আহত ক্ষমতায় গেলে ঘুষ দুর্নীতি বন্ধের উদ্যোগ নেওয়ার ঘোষণা মির্জা ফখরুলের
বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ১০:৩৮ অপরাহ্ন

খুলনায় জোয়ারের পানিতে দাঁড়িয়ে লোকজন ঈদের নামাজ পড়েছেন

দূরবীণ নিউজ ডেস্ক:
খুলনার কয়রা উপজেলার ২ নম্বর কয়রা গ্রামের লোকজন জোয়ারের পানিতে দাঁড়িয়ে ঈদের নামাজ পড়েছেন। ঘূর্ণিঝড় আম্পানে ভেঙে গেছে নদীর বাঁধ। তলিয়ে গেছে এলাকা। চারদিকে শুধু পানি আর পানি।

এলাকার লোকজন জানান, আম্পানের ফলে এ উপজেলার ৮০ ভাগ এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। ঝড়ের তাণ্ডবে ১২১ কিলোমিটার বেড়িবাঁধের ২১টি স্থানে ৪০ কিলোমিটারের বেশি অংশ ভেঙে গেছে।

আজ সোমবার সকালে ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ নির্মাণে স্বেচ্ছাশ্রমে অংশ নেন কয়েক হাজার মানুষ। কাজের ফাঁকে বেলা ১১টার দিকে ২ নম্বর কয়রা গ্রামের লোকজন পানিতে দাঁড়িয়ে ঈদের নামাজ আদায় করেন।

ঈদের নামাজে ইমামতি করেন উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আ খ ম তমিজ উদ্দিন। এতে অন্যদের মধ্যে অংশ নেন উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান এস এম শফিকুল ইসলাম। তিনি নামাজের আগে এলাকাবাসীর উদ্দেশে বক্তব্য দেন।

এ সময় তিনি ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত কয়রাবাসীর দুর্বিষহ অবস্থা তুলে ধরেন এবং মজবুত বাঁধ নির্মাণে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন। তিনি স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁধ নির্মাণের কাজে অংশ নেওয়ার জন্য এলাকাবাসীকে ধন্যবাদ জানান।

এস এম শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এবার আমরা অন্য রকম ঈদ পালন করছি। স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁধ নির্মাণের সময় জোয়ারের পানি যখন হাঁটু পর্যন্ত পৌঁছায়, তখন ঈদের নামাজ শুরু হয়। প্রায় ৬ হাজার মানুষ নামাজে অংশগ্রহণ করেন।

আমি ব্যক্তিগত উদ্যোগে সবার জন্য ঈদের সেমাইয়ের ব্যবস্থা করেছি। এ ছাড়া দুপুরে উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে খিচুড়ির ব্যবস্থা করা হয়েছে।’

ঘূর্ণিঝড় আম্পানের আঘাতে খুলনার ৯টি উপজেলার ৮৩ হাজার ৫৬০টি ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সাড়ে ৪ লাখ মানুষ। সবচেয়ে বেশি ক্ষতির শিকার হয়েছে কয়রা। এ উপজেলার চারটি ইউনিয়ন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

প্রায় ৫ হাজার হেক্টর জমির ফসল লোনা পানিতে প্লাবিত হয়েছে। বাঁধ ভেঙে ছোট-বড় ৫ হাজার মাছের ঘের ভেসে গেছে। অসহায় হয়ে পড়েছে প্রায় সাত লাখ মানুষ। #


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


অনুসন্ধান

নামাজের সময়সূচী

[prayer_time pt="on" sc="on"]

অনলাইন জরিপ

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘বিএনপি এখন লিপসার্ভিসের দলে পরিণত হয়েছে।’ আপনিও কি তাই মনে করেন? Live

  • হ্যাঁ
    25% 3 / 12
  • না
    75% 9 / 12